আবাসনের ব্যয় নির্বাহ বা খুঁজে পেতে অধিক সংখ্যক কানাডিয়ান হিমশিম খাচ্ছেন। এর মধ্যেও দেশটির সবচেয়ে ছোট প্রদেশটি আইন আনতে পারে যেখানে আবাসনকে মানবিক আধিকার স্বীকৃতি দেওয়া হবে।
আশ্রয় মানবিক অধিকার ফেডারেল হাউজিং অ্যাডভোকেটের এই মতের সঙ্গে একমত কিনা দ্য কানাডিয়ান প্রেসের পক্ষ থেকে সব প্রদেশের কাছে তা জানতে চাওয়া হয়েছিল। এই অধিকারের স্বীকৃতি দিতে তাদের আইন উত্থাপনের কোনো ইচ্ছা আছে কিনা তাও জানতে চাওয়া হয়েছিল।
কেউই এই প্রশ্নের সরাসরি উত্তর দেয়নি এবং জবাবে আবাসন সংকট নিরসনে উদ্যোগের খতিয়ান তুলে ধরে। এই প্রশ্নের উত্তর দিতে অনীহ কুইবেকের পক্ষ থেকে এই প্রতিবেদকের কাছে ভুলক্রমে একটি ইমেইল পাঠানো হয়।
ম্যানিটোবা বলেছে, আবাসনের ব্যাপারে কানাডার অধিকারভিত্তিক মনোভাবের তারা স্বীকৃতি দিয়ে থাকে। নিউফাউন্ডল্যান্ড ও ল্যাব্রাডর অবশ্য আবাসনকে মানবিক অধিকার হিসেবে স্বীকৃতি দেওয়া ফেডারেল ও আন্তজৃাতিক আইনের সঙ্গে একমত পোষণ করেছে। প্রিন্স এডওয়ার্ড আইল্যান্ড উত্তরে রেসিডেন্সিয়াল টেনাসি অ্যাক্টের একটি লিঙ্ক সরবরাহ করে। আইনের প্রথম লাইনে স্বীকার করা হয়েছে যে, আবাসনকে মানবিক অধিকারের স্বীকৃতি দিয়ে জাতিসংঘের চুক্তিতে স্বাক্ষর করেছে কানাডা। যদিও এই অধিকার সমুন্নত রাখতে আইনে কিছু নেই বলে জানিয়েছেন সমালোচকরা।
ফেডারেল হাউজিং অ্যাডভোকেট মেরি-জোসি হল প্রত্যেক প্রদেশের প্রতি আবাসনকে মানবিক অধিকারের স্বীকৃতি দিয়ে আইন গ্রহণের আহ্বান জানিয়েছেন। ১৩ ফেব্রুয়ারি প্রকাশিত তার নতুন প্রতিবেদনে এই আহ্বান জানিয়েছেন তিনি। আশ্রয়কে মৌলিক অধিকার স্বীকৃতি দিয়ে কানাডার নিজের ঘোষণার অগ্রগতি আনতে এই পদে নিয়োগ দেওয়া হয় তাকে।