
তরল ও চুষে খাওয়ার জন্য ব্যবহৃত শিশুদের টাইলেনল ও অ্যাডভিলের বড় ধরনের ঘাটতি দেখা দিয়েছে। এর ফলে ফার্মাসিস্টরা এর সরবরাহ নিয়ন্ত্রণের পাশাপাশি প্রাপ্ত শিশুদের জন্য বয়স্কদের ডোজ কমানোর সুপারিশ করতে বাধ্য হচ্ছেন।
আমরা এমন জায়গায় পৌঁছেছি তরল বা চুষে খাওয়া টাইলেনল ও অ্যাডভিল কিনতে পারছে না ফামের্সিগুলো। এর ফলে এর বড় ধরনের ঘাটতি তৈরি হয়েছে।
তরল টাইলেনল ও অ্যাডভিলের সংকট যে হতে পারে এক মাস আগেই টরন্টোর হসপিটাল ফর সিক চিলড্রেনের পক্ষ থেকে অভিভাবকদের এ ব্যাপারে সতর্ক করে দেওয়া হয়। যদিও কাউন্টারের পেছনে বড় বোতলে এগুলোর সরবরাহ ছিল এবং ছোট বোতলে ভরে তা বিক্রির ক্ষেত্রে বাবা-মাকে ব্যবস্থাপত্র সঙ্গে আনার আহ্বান জানানো হয়। কিন্তু তারপর থেকে সরবরাহ আরও হ্রাস পেয়েছে। তরল টাইলেনল ও অ্যাডভিলের পাশাপাশি এখন চুষে খাওয়ার ওষুধেরও সংকট দেখা দিয়েছে বলে জানান বেলচার।
একজন ফার্মাসিস্ট বলেন, আমি এখন বড় বোতলও কিনতে পারছি না, যেগুলো আমরা কাউন্টারের পেছনে রেখে দিই। বেশ কিছু উৎপাদকের সঙ্গে আমরা আলোচনা করেছি এবং বিভিন্ন কারখানায় উৎপাদন প্রক্রিয়াধীন রয়েছে বলে আমাদেরকে বার্তা দেওয়া হয়েছে। কিন্তু চাহিদা অস্বাভাবিক বেড়ে যাওয়ায় ঘাটতি দেখা দিয়েছে।
অনেকে বলছে পরিস্থিতির ওপর ঘনিষ্ঠ নজর রাখায় পর্যাপ্ত সরবরাহ নিশ্চিত করতে তারা সমর্থ হবে।
মধ্য বা হেমন্তের শেষ দিকে পরিস্থিতি স্বাভাবিক হবে বলে আশার করছেন বেলচার। সে নাগাদ মজুদ ধরে রাখতে একসঙ্গে এক থেকে দুই বোতল ওষুধ বিক্রির জন্য ফার্মাসিস্টদের প্রতি সুপারিশ করেছে অন্টারিও ফার্মাসিস্টস অ্যাসোসিয়েশন।