
উইলিয়াম গাইকেঝেয়ংগাই হলেন একজন ওজিবওয়া ব্যক্তি যিনি টরন্টোর একটি গিরিখাতের কাছে একটি টিপিতে থাকেন। “শহুরে তাপ-দ্বীপের প্রভাব” এর কারণে কানাডার শহরগুলোতে তীব্র দাবদাহের ঘটনাগুলো আরও খারাপ পরিস্থিতি তৈরি করতে পারে বলে বিশেষজ্ঞরা বলছেন। তারা আরো বলেন যে গৃহহীন জনসংখ্যা সহ দুর্বল গোষ্ঠীগুলোকে সমর্থন করার জন্য আরও অনেক কিছু করা দরকার। টরোন্টো সিটি মে মাসের মাঝামাঝি থেকে সেপ্টেম্বরের শেষ পর্যন্ত পর্যবেক্ষণের জন্য একটি ‘হট ওয়েদার রেসপন্স প্ল্যান’ চালু করে।
প্ল্যানটিতে এই বছর নির্দিষ্ট কোনো “কুলিং সেন্টার” অন্তর্ভুক্ত করা হয়নি। আগে অপর্যাপ্ত স্থান ছিল, কিন্তু শহরটি এখন বলেছে যে, এটির লাইব্রেরি, কমিউনিটি সেন্টার এবং পুল সহ ৩০০টি স্থানে “হিট রিলিফ নেটওয়ার্ক” রয়েছে। ফেল্টমেটের গবেষণা অনুসারে টরোন্টোতে, ৩০ ডিগ্রি সেলসিয়াসের বেশি দিনের সংখ্যা প্রতি গ্রীষ্মে ১২-১৪ দিন থেকে ২০৫০-৬০ সালের মধ্যে ৫৫-এ উন্নীত হবে বলে শঙ্কা প্রকাশ করা হচ্ছে।
বিশেষজ্ঞরা বলেন, “আমরা ঘরবিহীন লোকদেরকে যা করতে বলছি, তা মূলত তাদের নিজেদের জন্য এবং এক্ষেত্রে তাদের একমাত্র আসল বিকল্প হল টিম হর্টনস বা শপিং মলের মতো বেসরকারী স্থানগুলোতে আশ্রয় নেয়া।”