কুইবেকের প্রায় ৩০টি মিউনিসিপালিটিতে বাড়ি খালি থাকার হার ১ শতাংশের নিচে বলে কানাডা মর্টগেজ অ্যান্ড হাউজিং করপোরেশন তাদের সাম্প্রতিক প্রতিবেদনে জানিয়েছে। তবে মন্ট্রিয়ল অঞ্চলে খালি থাকার হার কিছুটা বেশি ৩ শতাংশণ।
কুইবেকের পক্ষ থেকে বুধবার বলা হয়েছে, ১ অক্টোবর থেকে নি¤œ আয়ের পরিবারগুলোর জন্য আর্থিক সহায়তা কর্মসূচি বাড়ানো হবে।
সরকারের তরফ থেকে আরও বলা হয়েছে, অপারেশন জুলাই ১ এর অংশ হিসেবে ২০ লাখ ডলার ব্যয় করা হবে, যাতে করে লোকজন আবাসন খুঁজে পায়।
কুইবেকের মিউনিসিপাল অ্যাফেয়ার্স অ্যান্ড হাউজিং মন্ত্রী আন্দ্রি লাফরেস্ট এক ইমেইল বার্তায় বলেন, আমাদের আবাসন অফিসের জরুরি ইমার্জেন্সি টিমকে ফোন করলে লোকজনের রাস্তায় ঘুমানোর কোনো কারণ নেই। ভাড়াটিয়াদের আশু প্রয়োজনে সরবরাহের জন্য রেকর্ড পরিমাণ অর্থ সরকার সংস্থান করে রেখেছে।
তবে লাফলেম বলছেন, সরকার সমস্যার মূলে যাচ্ছে না। তার গ্রুপ চায় আবাসন বাজারের ফটকা বন্ধে কুইবেক সরকার ব্যবস্থা নিক।
প্রদেশের আবাসন বিভাগের তথ্য অনুযায়ী, আট হাজারের বেশি ‘সোশ্যাল অ্যান্ড অ্যাফোর্ডেবল’ বাড়ি বানানো হয়েছে। অথবা ২০১৮ সাল থেকে এগুলোর নির্মাণকাজ চলছে।
মন্ট্রিয়ল সিটির পক্ষ থেকে বলা হয়েছে, ৬ হাজার সোশ্যাল হাউজিং ইউনিট নির্মাণ বা মেরামতের তহবিলের জন্য তারা কুইবেক ও অটোয়ার দিকে তাকিয়ে আছে।
আবাসিক ভাড়া শুরুর দিন ১৯৭০ এর দশকেই থেকেই নির্ধারিত নয়। তবে ১ জুলাইকে বেশিরভাগ মানুষ বিবেচনা করে থাকেন। ১৭৫০ সালে তৈরি আইন অনুযায়ী ১ মেকে আবাসিক ভাড়ার চর্চা শুরু হয়। খবর: দ্য কানাডিয়ান প্রেস।